নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় রেললাইন বটতলা এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ও রক্তক্ষয়ি সংঘষ হয়েছে। এতে উভয় গ্রুপের কমপক্ষে ৪০ জন আহত হয়েছে। বুধবার বিকেল এই সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে। এসময় দুটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী ভাংচুর ও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। অপর একটি গার্মেন্টস কারখানার কাপড় রাস্তায় ফেলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার বিকেলে ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপি উদ্দ্যোগে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য মাদকের বিরুদ্ধে শান্তি মিছিলের আয়োজন করা হয়। ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন নেতাকর্মী মিছিল নিয়ে সামনে এগিয়ে গেলেই প্রতিপক্ষের বিএনপির কর্মীরা হামলা চালায়। ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাসান মাহমুদ পলাশ অভিযোগ করেন, এলাকায় মিল ফ্যাক্টরীতে আধিপত্য বিস্তার করার জন্য ফতুল্লা থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরির লোকজন লাঠিসোঁটা ও লোহার পাইপ নিয়ে মিছিলে অর্তকিত হামলা চালায়। এসময় দুই পক্ষের মধ্যে চলে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। ঘন্টাব্যাপি সংঘর্ষে হোসেন গার্মেন্টর্স কারখানা ভাংচুর এবং হোসেন ডাইং কারাখানার ভেতরে ঢুকে সন্ত্রাসীরা কারখানার কাপড়রে গাইডে আগুন ধরিয়ে দেয়। এসময় বিসমিল্লাহ গাার্মেসন্টস কারখানার কাপড় গাড়ি থেকে নামিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। ভাচুর করা হয় রাস্তায় থাকা দুটি অটোরিক্স, বাজারের চার পাচঁটি দোকানপাট এবং একটি সোয়েটার ফ্যাক্টরী।
হোসেন গার্মেন্টস এবং ডাইং মালিক শাহ আলম অভিযোগ করেন, গার্মেন্টসের জুট (পরিত্যক্ত কাপড়) ব্যবসা নেয়ার জন্য একজন নেতা একটি তালিকা দেয়। সেই তালিকা অনুযায়ী ব্যবসা না দেয়ায় আমার প্রতিষ্ঠানে ভাংচুৃর ও আগুন দেয়া হয়।
ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাসান মাহমুদ পলাশ অভিযোগ করেন, গত পাচঁ আগষ্টের পর থেকে এই অঞ্চলের গার্মেন্টস কারখানাসহ বিভিন্ন শিল্পকারখানায় আধিপত্য বিস্তার করার জন্য রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরি নেতৃত্বে তার ক্যাডার বাহিনীর সদস্যরা হুমকি ধমকি মহড়া দিয়ে আসছিলো। যে কারনে জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের নির্দেশে ইউনিয়ন বিএনপি শান্তি মিছিল বের করে। সেই মিছিলে আজ হামলা হয়েছে।
তবে রিয়ার মোহাম্মদ চৌধুরী তার নির্দেশে বিএনপির শান্তি মিছিলে হামলা ও ফ্যাক্টরীতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটায়।
অভিযোগ অ-স্বীকার করে রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরি বলেন, আওয়ামীলীগ নেতা ওলা মাসুদ, আক্তার বিএনপির শান্তি মিছিলে গুলি ও হামলা করেছে। জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে আগামীতে আমি সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী তাই গিয়াস উদ্দিনের লোকজন আমার বিরুদ্ধে হামলা অপপ্রচার চালাচ্ছে।
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বিবদমান দুই গ্রুপের সংঘর্ষে জড়িয়ে হামলা ভাংচুর ও করেছে। এসময় দুটি কারখানা ভাংচুর ও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। তবে কোন পক্ষ থানায় অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দোষিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানালেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় রেললাইন বটতলা এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ও রক্তক্ষয়ি সংঘষ হয়েছে। এতে উভয় গ্রুপের কমপক্ষে ৪০ জন আহত হয়েছে। বুধবার বিকেল এই সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে। এসময় দুটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী ভাংচুর ও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। অপর একটি গার্মেন্টস কারখানার কাপড় রাস্তায় ফেলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার বিকেলে ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপি উদ্দ্যোগে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য মাদকের বিরুদ্ধে শান্তি মিছিলের আয়োজন করা হয়। ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন নেতাকর্মী মিছিল নিয়ে সামনে এগিয়ে গেলেই প্রতিপক্ষের বিএনপির কর্মীরা হামলা চালায়। ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাসান মাহমুদ পলাশ অভিযোগ করেন, এলাকায় মিল ফ্যাক্টরীতে আধিপত্য বিস্তার করার জন্য ফতুল্লা থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরির লোকজন লাঠিসোঁটা ও লোহার পাইপ নিয়ে মিছিলে অর্তকিত হামলা চালায়। এসময় দুই পক্ষের মধ্যে চলে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। ঘন্টাব্যাপি সংঘর্ষে হোসেন গার্মেন্টর্স কারখানা ভাংচুর এবং হোসেন ডাইং কারাখানার ভেতরে ঢুকে সন্ত্রাসীরা কারখানার কাপড়রে গাইডে আগুন ধরিয়ে দেয়। এসময় বিসমিল্লাহ গাার্মেসন্টস কারখানার কাপড় গাড়ি থেকে নামিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। ভাচুর করা হয় রাস্তায় থাকা দুটি অটোরিক্স, বাজারের চার পাচঁটি দোকানপাট এবং একটি সোয়েটার ফ্যাক্টরী।
হোসেন গার্মেন্টস এবং ডাইং মালিক শাহালম অভিযোগ করেন, গার্মেন্টসের জুট (পরিত্যক্ত কাপড়) ব্যবসা নেয়ার জন্য একজন নেতা একটি তালিকা দেয়। সেই তালিকা অনুযায়ী ব্যবসা না দেয়ায় আমার প্রতিষ্ঠানে ভাংচুৃর ও আগুন দেয়া হয়।
ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাসান মাহমুদ পলাশ অভিযোগ করেন, গত পাচঁ আগষ্টের পর থেকে এই অঞ্চলের গার্মেন্টস কারখানাসহ বিভিন্ন শিল্পকারখানায় আধিপত্য বিস্তার করার জন্য রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরি নেতৃত্বে তার ক্যাডার বাহিনীর সদস্যরা হুমকি ধমকি মহড়া দিয়ে আসছিলো। যে কারনে জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের নির্দেশে ইউনিয়ন বিএনপি শান্তি মিছিল বের করে। সেই মিছিলে আজ হামলা হয়েছে।
তবে রিয়ার মোহাম্মদ চৌধুরী তার নির্দেশে বিএনপির শান্তি মিছিলে হামলা ও ফ্যাক্টরীতে আগুন দেয়ার অভিযোগ অ-স্বীকার করে বলেন, আওয়ামীলীগ নেতা ওলা মাসুদ, আক্তার বিএনপির শান্তি মিছিলে গুলি ও হামলা করেছে। জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে আগামীতে আমি সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী তাই গিয়াস উদ্দিনের লোকজন আমার বিরুদ্ধে হামলা অপপ্রচার চালাচ্ছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোলামান মাহমুদ জানান,আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বিবদমান দুই গ্রুপের সংঘর্ষে জড়িয়ে হামলা ভাংচুর ও করেছে। এসময় দুটি কারখানা ভাংচুর ও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। তবে কোন পক্ষ থানায় অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দোষিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানালেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।