মেট্রোরেলের ২টি স্টেশন ক্ষতিগ্রস্থ হলে সে সময় সরকার বলেছিল মেট্রোরেল চালু হতে সময় লাগবে। তবে ঢাকা মাস ট্রান্সজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) বলছে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর চালু হবে মেট্রোরেল। এর আগে মেট্রোরেল চালু করা সম্ভব নয়।
ডিএমটিসিএল-এর একটি সূত্র জানায়, শুরুতে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন বাদ দিয়ে মেট্রো চালু করা হবে। ওই দুই স্টেশনে মেট্রোরেল থামবে না। সংস্কারের পর এ দুটি স্টেশন থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হবে। তবে কবে নাগাদ সংস্কার কার্যক্রম শুরু হবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
ডিএমটিসিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এ. এন. ছিদ্দিক মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বলেন, ‘নতুন সরকার দায়িত্ব নিলে তাদের সঙ্গে আলোচনার পরই মেট্রোরেল [উত্তরা–কমলাপুর] চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ডিএমটিসিএল-এর একটি সূত্র জানায়, শুরুতে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন বাদ দিয়ে মেট্রো চালু করা হবে। ওই দুই স্টেশনে মেট্রোরেল থামবে না। সংস্কারের পর এ দুটি স্টেশন থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হবে। তবে কবে নাগাদ সংস্কার কার্যক্রম শুরু হবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
কর্মকর্তারা জানান, কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মেট্রোরেলের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, মেরামতে ও কবে নাগাদ চালু করা যাবে তা জানতে গত ২২ জুলাই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্তের কাজ শেষ করার কথা থাকলেও পরিস্থিতির কারণে তদন্ত কার্যক্রম শেষ করা যায়নি।
আন্দোলনকারীদের ডাকা ‘কমপ্লিট শাটডাউন’-এর মধ্যে গত ১৮ জুলাই মেট্রোরেল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ওই সময় মিরপুর-১০-এর মেট্রো স্টেশনের নিচে পুলিশ বক্সে আগুনের পর ডিএমটিসিএল এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এছাড়া মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ১৯ জুলাই শুক্রবার হামলা হয়। এতে দুটি স্টেশনই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।